ক্লেইরের সোজাসাপটা কথা, এখন পুরুষরূপে বাইরে নিরাপদ বোধ করেন তিনি।
ক্লেইরের স্বামীও দিনশেষে জগিংয়ে বের হন। এ কাজে স্বামীর নিরাপদ বোধ ও স্বাচ্ছন্দ্য দেখে উৎসাহিত হয়েছেন তিনি। এরপর তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন, ক্লেইর রাতের বেলা দৌড়াতে বের হলে পুরুষের বেশ নেবেন।
এ জন্য নকল মোচ কেনেন ক্লেইর। হাতে পরার জন্য ট্যাটুওয়ালা হাতা, পরচুলা আর ব্যায়ামাগারে ছেলেদের ব্যবহৃত পোশাক আনিয়ে নেন। আর এসব পরে রাতের অন্ধকারে দৌড়ানোর উদ্দেশ্যে পথে নামেন। দেখে একদমই বোঝার উপায় নেই, এই ব্যক্তি পুরুষ নন, বরং একজন নারী।
পুরুষের বেশে দৌড়াতে বের হলে পথিমধ্যে কেউ আলাদা করে মনোযোগ দেয় না। কেউ ডাকে না। কথা বলার চেষ্টা করে না। এসব কারণে এখন নতুন বেশে দৌড়াতে বের হলে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যে থাকেন ক্লেইর। আর এটা সংবাদমাধ্যমকে নিজেই জানিয়েছেন তিনি।